সভাপতির বাণী
বর্তমান যুগ বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষের যুগ। আধুনিক বিশ্বের সকল ক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি পালন করছে জাদুর কাঠির মতো বিস্ময়কর ভূমিকা। শিক্ষা ক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার ইতোমধ্যেই বিশ্বব্যাপী বিরাট আলোড়নের সৃষ্টি করেছে। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ সরকার এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়নে সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষা উপকরণ ও তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেছে তাদের মধ্যে হাতিয়া ডিগ্রি কলেজ অগ্রগণ্য। ঐতিহ্যবাহী এ শিক্ষা ইতোমধ্যে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডকে আরো গতিশীল ও তথ্য-প্রযুক্তি বান্ধব করার লক্ষ্যে একটি সমৃদ্ধ ওয়েব সাইট চালু করার কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। আজকের শিক্ষিত শিশু আগামি দিনর সুযোগ্য নাগরিক, যাদের দক্ষ হাতে এই দেশ এক দিন পরিচালিত হবে। নিভৃত পল্লীর আপামোর জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার আলো বিকিরণ। শিক্ষার্থীদেরকে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপযোগী রূপে গড়ে তোলা। শিক্ষার্থীদেরকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা। শিক্ষা বঞ্চিত দরিদ্র পল্লী বাসীর ছেলেমেয়েদের উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টিকরণ। শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বৃত্তিগুলোর সুষম বর্ধনে সহায়তা করা। শিক্ষার্থীদের সুপ্ত মেধা ও প্রতিভার বিকাশ সাধন।বর্তমান যুগ বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষের যুগ।
বিস্তারিত..
অধ্যক্ষের বাণী
টাঙ্গাইল জেলাধীন সখিপুর উপজেলার হতেয়া গ্রামে মনোরম পরিবেশে অবস্থিত উচ্চশিক্ষার একমাত্র প্রতিষ্ঠান হাতিয়া ডিগ্রী কলেজ। হাতেয়া গ্রামের শিক্ষানুরাগী, সমাজ-হিতৈষি,ব্যক্তিবর্গের সম্মানিত উদ্যোগকে ১৯৭০ সালের ১ লা জানুয়ারি কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আলহাজ্ব ডঃ বছির উদ্দিন, আলহাজ্ব মোঃআশরাফ মল্লিক, মোঃ জালাল উদ্দিন সরকার, আলহাজ্ব মোঃ আঃ গফুর মিয়া, আলহাজ্ব আব্দুল কাদের মিয়া, আলহাজ্ব মোঃ আতোয়ার রহমান প্রমুখব্যক্তিবর্গ। তৎকালীন সময়ে আলহাজ্ব নয়েজ উদ্দিন সিকদার ২.৮০ একর জমি কলেজের নামে দলিল করে দেন। কারো টাকা, কারো জমি, কারো কাঠ/ বাশ, কারো শারীরিক শ্রম, পরিকল্পনা ও মেধা দিয়ে কলেজটি করে তুলেন। তৎকালীন সময়ে জেলা শহর ছাড়া প্রত্যক্ষ অঞ্চলে উচ্চশিক্ষার কোনো প্রতিষ্ঠান ছিল না। সখিপুর উপজেলার সবচেয়ে প্রাচীনতম উচ্চশিক্ষার একমাত্র প্রতিষ্ঠান হাতিয়া ডিগ্রী কলেজ। সখীপুর, বাসাইল, ভালুকা, কালিয়াকৈর ও মির্জাপুর উপজেলার প্রত্যক্ষ গ্রামের লোকজন এর প্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করতেন। হাতিয়া ডিগ্রি কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পর্যয়ে বিজ্ঞান,মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ রয়ছে।এছাড়া স্নাতক পর্যায়ে বি,এ, বি,এস,এস(পাস) ও বিবিএস কোর্সে শিক্ষা গ্রহনের সুযোগ আছে। বর্তমান কলেজটিতে প্রায় ৩০০(তিন শত) শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।বর্তমানে কলেজটিতে উচ্চমাধ্যমিক পাবলিক পরীক্ষা কেন্দ্র বিদ্যমান।আই সি টি ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ভিশন ২০২১ পুরন কল্পে একটি আধুনিক পুর্নাঙ্গ আইসিটিডি ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব বিদ্যমান।দক্ষ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করা হয়।বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক।
বিস্তারিত..